1. khandakarshahin@gmail.com : bangla :
  2. cmi.sagor@gmail.aom : cmi Sagor : cmi Sagor
সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:১১ অপরাহ্ন
বর্তমানকণ্ঠ :-
Welcome To Our Website...



আড়াইহাজারে প্রাণি সম্পদ অধিদফতরের জমি প্রভাবশালীদের দখলে

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬
  • ১৬৯ Time View

এ.আর কালাম শেখ, আড়াইহাজার (নারায়নগঞ্জ): নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলা প্রাণি সম্পদ অধিদফতরের জমি দখল করে স্থানীয় প্রভাবশালীরা নির্মাণ সামগ্রী রেখেছেন বলে অভিযোগ ওঠেছে। এতে চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে প্রাণি চিকিৎসা।

জানা যায়, পশু হাসপাতালের পাশে নির্মাণাধীন খোরশেদ সুপার মার্কেটসহ বেশ কিছু বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নির্মাণ কাজ চলছে। এসব প্রতিষ্ঠানের কাজে সবস্ত্র উপকরণ রাখা হয়েছে প্রাণি সম্পদ অদিফতরের জায়গায়। দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে জমি দখল থাকায় চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে ব্যাটেনারী চিকিৎসা। এব্যাপারে জেলা ও উপজেলা প্রাণি সম্পদ অধিদফতরের কর্তাব্যাক্তিরা উদ্যোগ গ্রহণ করে ব্যার্থ হয়েছে বলে জানা গেছে। স্থানীয় কৃষকরা অভিযোগ করেন, পশু হাসপাতালে গিয়ে গরু, ছাগল রাখার স্থান না থাকায় আমাদের অনেক ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। হাসপাতালের প্রধান ফটকে খালি স্থানে স্থানীয়রা নির্মাণ সামগ্রী রেখে পুরো অংশই দখল করে রেখেছেন। এতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত কৃষকরা অসুস্থ্য গৃহপালিত পশু নিয়ে বেকায়দায় পড়ছেন। অনেক সময় পশু হাত থেকে ছোটে গিয়ে মানুষের ওপর আঘাত করছেন। এতে অনেকেই আহত হয়েছেন। উক্ত হাসপাতালের আশে পাশের বাসীন্দারা জানান, প্রভাবশালী তিন চারজন ব্যক্তি প্রভাবে হাসপাতালের জায়গা দখল করে নির্মাণ সামগ্রী রেখেছেন বলে তারা জানান। সরজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালে ঠুকতেই সামনে ঔষধ প্রতিনিধিদে মোটর সাইকেল এ লোপাতালি করে রেখে দিয়েছেন। চিকিৎসা নিতে আসা কৃষকদের গৃহপালিত অসুস্থ্য পশু নিয়ে রাস্তায় দাড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এছাড়া কৃষক ডাক্তার দেখিয়ে রুম থেকে বের হলেই প্রেসক্রিপশন নিয়ে টানা টানি শুরু হয়। এতে করে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে কৃষকদের।

কল্যান্দী গ্রামের কৃষক রতন জানান, তিনি চারটি গাভী পালন করেন। এতে প্রায় প্রতিদিনই তাকে হাসপাতালে যেতে হয়। হাসপাতালের সামনে গরু রাখতে অনেক সমস্যা হচ্ছে। পশু নিয়ে ডাক্তারদের জন্য দাড়িয়ে থাকতে হয়। রাখার স্থান না থাকায় অনেক বিলম্ভণার শিকার হতে হচ্ছে। এব্যাপারে বেশ কয়েক বার ডাক্তার সাহেবকে অবহিত করার পরও কোনো প্রকার ব্যবস্থা নেওয়ূা হয়নি। স্থানীয়দের ইট,বালু,কনা,রাখার কারনে পুরো স্থানই দখলে রেখেছে।

উপজেলা প্রাণি সম্পদ অধিদফতরের কর্মকর্তা ডাক্তার মো: ফারুক অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে বলেন,
আমি একাধীকবার জেলা অফিসে অবিহিত করেছি, তারা এসে সরজমিনে দেখেছেন। এবং আমাকে লিখিত নিদর্শনা দিয়েছেন হাসপাতালের পরিবেশ পরিছন্ন রাখতে। তিনি আরও জানান, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও নির্বাহী কর্মকর্তা মহদয়কে মুখিক ভাবে জানিয়েছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

প্রধান সম্পাদক
মফিজুল ইসলাম চৌধুরী সাগর

© All rights reserved © 2021 Jee Bazaar |
Theme Customized BY WooHostBD