1. khandakarshahin@gmail.com : bangla :
  2. cmi.sagor@gmail.aom : cmi Sagor : cmi Sagor
মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন
বর্তমানকণ্ঠ :-
Welcome To Our Website...



নূর হোসেনের স্বাস্থ্য বেড়েছে, লোহার খাঁচার আকারও বাড়ল

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ৩ অক্টোবর, ২০১৬
  • ১৮৫ Time View

norনিজস্ব প্রতিবেদক,বর্তমানকণ্ঠ ডটকম: নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলার আসামিরা বিরিয়ানি নিয়ে মারামারি করার পর এবার বড় করা হয়েছে আদালতের কাঠগড়ার লোহার খাঁচা। আকার বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হয়েছে খাঁচাটি।

এদিকে সোমবার আদালতে দেখা গেছে, এ মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেনের শরীর-স্বাস্থ্যও বেড়েছে। হাঁটতে গিয়ে অনেকটা হাঁপিয়ে উঠছেন তিনি।

সোমবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে নূর হোসেনের পক্ষে তার আইনজীবী খোকন সাহা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিদর্শক মামুনুর রশিদ মন্ডলকে জেরা করেন।

তার জেরা শেষে র‌্যাব থেকে বরখাস্তকৃত এসআই পূর্ণেন্দ্র বালার পক্ষে তার আইনজীবী আহসান উল্লাহর জেরা ১টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত সংক্ষিপ্ত আকারে নেয়া হয়।

নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ এনায়েত হোসেনের আদালত সাত খুনের দুটি মামলায় গ্রেফতারকৃত ২৩ আসামির উপস্থিতিতে জেরা গ্রহণ  করে পরবর্তী ৬ অক্টোবর পর্যন্ত তা মুলতবি ঘোষণা করেন।

এর আগে ২৪ সেপ্টেম্বর আদালত চলাকালীন দুপুরের খাবার বিরতিতে বিরিয়ানি না পেয়ে আদালতের কাঠগড়ার লোহার খাঁচায় নূর হোসেনকে হাবিলদার এমদাদ হোসেন চড়-থাপ্পড় দেয়। এসময় নূর হোসেনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত মর্তুজা জামান চার্চিল হাবিলদার এমদাদ হোসেনকে কিলঘুষি দেয়।

এরপরের ধার্য্য তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর খাবার বিরতিতে ২৩ আসামিকে আদালতের কাঠগড়া থেকে কঠোর নিরাপত্তায় কোর্ট হাজতখানায় নিয়ে বিরিয়ানির পরিবর্তে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে দেয়া চিড়া ও গুড় খাওয়ানো হয়।

বাদীপক্ষের আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেন খান জানান, তদন্তকারী কর্মকর্তা কীভাবে মামলা তদন্ত করেছেন এ বিষয়ে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করছেন।

কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক সোহেল আলম যুগান্তরকে বলেন, সোমবার নূর হোসেনের পক্ষে জেরা শেষ হওয়ার পর আসামি পূর্ণেন্দ্র বালার জেরা শুরু হয়েছে। সংক্ষিপ্ত জেরা গ্রহণ করে আদালত আগামী ৬ অক্টোবর পর্যন্ত জেরা মুলতবি ঘোষণা করেছেন।

তিনি আরও জানান, জেলা ও দায়রা জজ আদালতে গুরুত্বপূর্ণ অনেক মামলা বিচারাধীন আছে। অনেক মামলায় আসামির সংখ্যা বেশি। এছাড়া গরমের কারণে কাঠগড়ার খাঁচা বড় করা হয়েছে।

ফতুল্লা মডেল থানার ওসি কামাল উদ্দিন জানান, কঠোর নিরাপত্তায় কারাগার থেকে ২৩ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। আসামিদেরকে কোনো ধরনের বিশৃংখলা সৃষ্টি করার সুযোগ দেয়া হয়নি।

জানা গেছে, সাত খুনের ঘটনায় দুটি মামলা হয়। একটি মামলার বাদী নিহত আইনজী চন্দন সরকারের মেয়ে জামাতা বিজয় কুমার পাল ও অপর বাদী নিহত নজরুল ইসলামের স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বিউটি।

দুটি মামলাতেই অভিন্ন সাক্ষী হলো ১২৭ জন করে। এখন পর্যন্ত সাত খুনের দুটি মামলায় অভিন্ন ১২৭ সাক্ষীর মধ্যে ১০৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মামুনুর রশিদ মন্ডলকে জেরা চলছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

প্রধান সম্পাদক
মফিজুল ইসলাম চৌধুরী সাগর

© All rights reserved © 2021 Jee Bazaar |
Theme Customized BY WooHostBD